Rules & Regulations...

The  H.M.  and staffs are always pleased to see the parents or guardians of the children. In the event that you wish to discuss something specific with the H.M., we ask that appointments be arranged through the office for a mutually convenient time.

Attendance in school is compulsory. Absence from school must be supported by a medical certificate. Excuse from school may be granted on compassionate grounds and on a case-by-case basis. All medical certificates or letters of excuse must be submitted to the Class-Teacher immediately when the student attends to school. Absence without valid reason will be deemed as truancy.

We believe that discipline and courtesy begin with good self-esteem, grooming and proper dress. Students must wear the prescribed school uniform and any modification is strictly not allowed except to alter the length of the skirt .

Students are to work diligently not only on assigned daily class work, homework, projects and others but also have regular self-revision in order to ensure quality work is produced.

Students are to be respectful in attitude and manner to  Teachers , people and property.

১. কোন বিশেষ প্রয়োজনে বা অনিবার্য কারনে বিদ্যালয়ে উপস্থিত হতে না পারলে বর্ষপঞ্জীতে অনুপস্থিতির কারণ উল্লেখসহ অভিভাবকের স্বাক্ষর লিপিবদ্ধ করতে হবে। অসুস্থতার জন্য একাধিক্রমে চারদিনের বেশি অনুপস্থিত থাকিলে অব্যশ্যই চিকিৎসকের সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে।

২. প্রত্যেক ছাত্রীকে  শিক্ষাদিবসের অন্তত ৭৫% উপস্থিত থাকতে হবে। বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এ বিষয়ে অভিভাবকদের মনযোগ বিশেষ ভাবে আকর্ষণ করা হচ্ছে। প্রয়োজনীয় উপস্থিতির অভাবে পরবর্তী পরীক্ষায় বসতে দেওয়া হবে না।

৩. অসুস্থতার কারনে পরীক্ষা দিতে না পারলে চিকিৎসকের সার্টিফিকেট সহ আবেদন পত্র পরীক্ষা শুরু হওয়ার পূর্বে অথবা চলাকালীন জমা দিতে হবে। অন্যথায় বার্ষিক পরীক্ষার পর উচ্চতর শ্রেণীতে উত্তীর্ণ করার ক্ষেত্রে বিবেচনা করা হবে না।

. ভর্তির সময় ট্রান্সফার সার্টিফিকেট অব্যশই দিতে হবে।

. স্কুল ত্যাগ করতে হলে অভিভাবককেই সার্টিফিকেটের জন্য আবেদন করতে হবে।

. ফি বাকী থাকলে কোন ছাত্রীকে ট্রান্সফার সার্টিফিকেট দেওয়া হবে না।

. প্রাক্তন বর্তমান ছাত্রীদের জন্মতারিখ সংক্রান্ত সার্টিফিকেট, চারিত্রিক সার্টিফিকেট দরখাস্ত করার সাতদিন পরে দেওয়া হবে।

. বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতায় সকল  ছাত্রীর অংশগ্রহন আবশ্যিক।  এছাড়া অন্তঃশ্রেনী   আঞ্চলিক এবং জেলাস্তরের নানা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন বিশেষ কৃতিত্ব হিসাবে স্বীকৃত হয়।

. প্রতি বছর ছাত্রীদের জন্য শিক্ষামূলক ভ্রমনের আয়োজন করা হয়।

. বিদ্যালয় গৃহ পরিষ্কার, বৃক্ষরোপনে অংশগ্রহণ, দেওয়াল পত্রিকা প্রকাশ, বির্তক প্রতিযোগিতায় যোগদান, বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বার্ষিক ক্রীড়া, জাতীয় দিবস উদযাপন, মনীষী জন্মদিবস পালন, শিক্ষকদিবস পালন প্রভৃতি অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকা অংশগ্রহণ আবশ্যিক। 

১.      ১৯৮১ সালে ২৪ শে জুন তারিখের ৬৪০-ইডিএন (এস) নং সরকারী বিঞ্জাপ্তি অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের অভিভাবক হবেন শিক্ষার্থীদের পিতা অথবা মাতা। পিতা এ মাতা উভয়েই মৃত বা নিরুদ্দেশ হলে নিম্নবর্নিত ক্রম অনুযায়ী একজন অভিভাবক হতে পারে-(ক) পিতামহ (খ) পিতামহী (গ) মাতামহ (ঘ) (মাতামহী) (ঙ) দাদা অথবা দিদি (চ) কাকা (ছ) মামা। উপরোক্ত সকলের অবর্তমানে শিক্ষার্থীর যে ব্যক্তির সঙ্গে বসবাস করছে তিনি অভিভাবক হতে পারবেন। কিন্তু অভিভাবকের বয়স অবশ্যই ২১ বছরের বেশি হতে হবে এবং তাঁর নাম অ্যাডমিশন রেজিস্ট্রারে নথিভুক্ত করতে হবে।

২.আইনসন্মতভাবে পরিবর্তিত / অর্পিত অভিভাবকত্বের ক্ষেত্রে আদালতের রায়ের মূল প্রতিলিপি পেশ করতে হবে।

নবম শ্রেনীতে পাঠরত ছাত্রীদের  পর্ষদে রেজিস্ট্রেশন করা আবশ্যক।

দশম শ্রেনীর টেস্ট পরীক্ষার পর উত্তীর্ণ  ছাত্রীদের অবশ্যই ফর্ম ফিলআপ করতে হবে।

রেজিস্ট্রশন ও ফর্ম ফিলআপ ব্যতীত পরীক্ষায় বসা যায় না। এই বিষয়ে বি়জ্ঞপ্তি লক্ষ্য করতে হবে।

সমবেত প্রর্থনা ও জাতীয় সঙ্গীত আরম্ভ হয় বেলা ১০-৪০ মিনিটে। এই সভায় প্রত্যেকের উপস্থিতি বাধ্যতামূলক এবং সভায় উপস্থিতি থেকে সভার গাম্ভীর্য বজায় রেখে প্রার্থনা সঙ্গীত, জাতীয় সঙ্গীত, মণীষীদের বাণীপাঠ এবং সংবাদ পাঠে অংশগ্রহন করতে হবে। প্রতিটি  ছাত্রীকেই ১০-৩৫ মিনিটের পূর্বে বিদ্যালয়ে প্রবেশ করতে হবে। ক্লাস শুরু ১১ টা থেকে।

প্রার্থনার পর সারিবদ্ধভাবে শ্রেনীকক্ষে  ছাত্রীদের যেতে হয়। নির্দিষ্ট পোশাক না থাকলে কিংবা অপরিচ্ছন্ন পোশাক থাকলে শিক্ষার্থীদের শ্রেনীকক্ষে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয় না।